১৩ আগস্ট ২০২৪, ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে ভিকটিম ব্লেইম করে এলেন ড. ইউনূস। হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের বললেন ‘খোপে’ না ঢুকতে।
এর আগে বিভিন্ন সময় হাসিনা, খালেদা, এরশাদ, এমনকি জামাত-হেফাজতও হিন্দুদের কী করা উচিত আর কী করা উচিত না, এসব জ্ঞান দিয়েছে। জ্ঞান দিয়েছে বামরা, নির্দলীয় অনলাইন এক্টিভিস্টরাও।
গণঅভ্যুত্থানের পর কয়েকটা রাজনৈতিক শয়তানির শাক দিয়ে এখনও তারা সংখ্যালঘু নির্যাতনের হাঙর ঢাকতে চায়।
বাংলাদেশের হিন্দুরা ইচ্ছে করে খোপে ঢুকেছে, নাকি খোপে ঢুকতে বাধ্য হয়েছে? পৃথিবীর কোথায় সংখ্যালঘুরা, দুর্বলেরা ইচ্ছে করে খোপে ঢুকে থাকে?
শুধু কি হিন্দু, বাংলাদেশে ধর্মীয়, জাতিগত কোনো সংখ্যালঘুই ইচ্ছে করে খোপে ঢুকে নেই। পাহাড়, সমতল, কোথাও না।
আপনি খোপের দরজা খুলে দিন। জামাত হেফাজতের ভয়ে হিন্দু নিয়ে নাড়াচাড়া করতে সমস্যা হলে পাহাড় দিয়ে শুরু করতে পারেন। পাহাড় থেকে সেনাবাহিনী সরিয়ে নিন, সেটেলারদের সরিয়ে নিন। পাহাড়ের মানুষদের নিঃশ্বাস নিতে দিন। তারপর ধীরে ধীরে সমতলের খোপগুলোও খুলে দিন। সবাই বেরিয়ে আসুক। প্রাণভরে বেঁচে থাকুক।
“আইন তো একটাই, কার সাধ্য এখানে বিভেদ করে!”